ভূতেরা অামার কাছে অাসে
৭
পেটিকোট খোলা। উদোম বিছিয়ে রাখা
শরীর তোমার। যেখানে ঘড়ির ঘর,
পানের দোকান অার বাঁধা মোসাহেব,
তারকাটা ফেরিওলা সেখানেই পেয়ে যাবে
জীবনের প্রথম খদ্দের। হাসি অার
চাবুকের শব্দ অার মুখে মুখে কথা।
পোষা গোসাপের গায়ে কেরোসিন ঢেলে দিয়ে
চলে যাচ্ছ। ফোলা হাত। দুহাতে চ্যানেল।
শাঁখাপলা পরা কেউ চৌকাঠ মাড়িয়ে নিতে এল
৮
একুশ মিনিট অাগে একটা সিগারেট নিভে যাচ্ছিল। একুশ মিনিট অাগে কেউ সেসব দেখতে পায়নি। চুইংগামের বেশি চ্যাটচ্যাটে দিকটা অামার চেয়ারে সাঁটিয়ে দিয়ে অাপনি ঘুমোতে গেছেন। সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে নামতে নামতে, অাপনার ঘর, টেবিল, মাছের ঝোলের বাটি দেখতে পাচ্ছি। হাতাটাতা চটপট বের করুন, অাজ ভাত না খেয়ে অামি যাব না। ট্রেনের চেনা লোক অাদিখ্যেতা জুড়েছে অাপনার সঙ্গে। দলে নেব না দলে নেব না ভাবতে ভাবতে, কখন যে মোমোর প্লেটটা কেড়ে নিলেন হাত থেকে! চোখের তলা অত কালো করে, ধর্মতলার দিক দিয়ে হেঁটে বাগবাজার চলে গেলেন! পা পুড়ে যাচ্ছিল অাপনার, চোখের পাতা পুড়ে যাচ্ছিল। চুইংগাম লাগানো চেয়ারে বসে বসে, অামি তখনও
দারুণ লেখাগুলো । প্রথমটা খুব ভালো
ReplyDeleteধন্যবাদ।
Deleteভূতের কেন ভয় বস্তুটাই নেই, তাই কবিতাগুলো এনজয়ই করলাম।
ReplyDelete